Skip to main content

শ্রী লেডিস পার্লার


এক্সকিউজ মি ‌
 ম্যাডাম ,  আপনাকে বলছি---
আপনি জানেন কি -------,
যেখানে-সেখানে  ফেসিয়াল করলে আপনার
স্কিনের ক্ষতি হতে পারে---?
তাই আপনার ফেসিয়াল করতে হলে সঠিক জায়গায় করুন।
শ্রী লেডিস পার্লার হলো সেই সঠিক ঠিকানা
কারন এখানে অত্যাধুনিক স্কিন টেস্টার দ্বারা আপনার
স্কিনের আর্দ্রতা ও স্কিনের প্রকারভেদ অনুযায়ী সঠিক ফেসিয়াল ক্রিম ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া এখানে অত্যাধুনিক আল্ট্রাভায়োলেট ফেসিয়াল মেসিনের সাহায্য ফেসিয়াল করা হয়।
যার ফলে আপনার স্কিনের উপর জমে  থাকা  ফ্রী রেডিক্যাল  বা মৃত কোষ খুব তাড়াতাড়ি পরিস্কার করে
 আর ফেসিয়াল ক্রিম পৌঁছে দেয় আপনার স্কিনের গভীরে। যার ফলে আপনার স্কিন হয়ে উঠে লাবন্যভরা ,
গ্লেজ এন্ড গ্লেজি ও দীর্ঘমেয়াদী।

***************************************************
শ্রী লেডিস পার্লার gov.Trade Registration No- 166
শ্রী লেডিস পার্লার Ministry Of Micro Small & Medium Enterprise (MSME)  দ্বারা রেজিস্ট্রেশন

***************************************************শ্রী লেডিস পার্লার 
কাজের নিরিখে নেতাজি সুভাষ ফাউন্ডেশন দ্বারা
ISO  9001- 2015 সার্টিফিকেট প্রাপ্ত
‌তাহলে আর অন্য কোথাও যাবেন কেন---?
**************************************************
* শ্রী লেডিস পার্লার  *
 রাজনগর (রাসতলা বাসস্টপ),
দাসপুর , পশ্চিম মেদিনীপুর ,
এখানে অভিজ্ঞ মহিলা বিউটিশিয়ান দ্বারা মেয়েদের 
 হেয়ার স্পা , মেনিকিওর , পেডিকিউর  , ফেসিয়াল, ভ্রুপ্লাগ , নানান স্টাইলের হেয়ার কাটিং, হেয়ার কালার, স্টাইলিস খোঁপা বাঁধা,
নানান স্টাইলের নেল আর্ট , ব্রাইডাল মেকআপ,
 এছাড়া মেয়েদের যাবতীয় পার্লারের কাজ 
অতি যত্ন সহকারে করা হয়।
---------------------------------------------------------------------------------
বিঃ দ্রঃ- বাড়িতে গিয়ে বিয়ের কনে সাজানো হয়।
---------------------------------------------------------------------------------


Comments

Samirblogpost.com

" জীবন যুদ্ধে হার না মানা এক মেয়ের কথা "

জন্ম হয়েছিল তার এক অতি গরীব দিন আনে দিন খায় পরিপারে। বাবা লোকের জমিতে দিন মজুরের কাজ করে। তাই ছোট থেকে ভালো খাওয়া, ভালো জামা-কাপড় পড়া, ভালো কোন সখ-আহ্লাদ,কোন কিছুই ভালো পাইনি সে। তবে এতকিছু ভালো না পাওয়ার পরেও লেখা-পড়ায় ভালো ছিল সে।  কিন্তু গরিব বাবা তার পড়াশোনার খরচ চালাবে কি করে ? তাই মাধ্যমিক পরীক্ষার পর বিয়ে দিয়ে দিল তার। মেয়েটি ভেবেছিলো বাপের বাড়ীতে তার যা কিছু না-পাওয়া গুলো হয়তো সে তার শ্বশুড় বাড়িতে পেয়ে যাবে। কিন্তু বিধি বাম-------- বিয়ে হলো তার সেই দিন-আনে,দিন-খায় এরকম এক ছেলের সাথে। শুরু হলো তার এক নতুন জীবন কন্যা থেকে বধু , কুমারী জীবন থেকে বিবাহিত‌ জীবন । এরপর সময়ের নিয়মে তার সংসারে আলো‌ করে এলো এক নতুন অতিথি ফুলের মতো এক ফুট-ফুটে মেয়ে তার কন্যা সন্তান। জীবনে এই প্রথম না পাওয়ার  ব্যথা-যন্ত্রণা সব ভুলিয়ে দিল এক অনাবিল সুখ ও আনন্দ তাহলো মাতৃত্বের । কন্যা থেকে বধু  , জায়া থেকে মাতা , পরিপূন্য হলো জীবনের একটি বৃত্ত। এই ছোট্ট কন্যাকে নিয়ে ‌‌‌‌‌‌‌ছোট্ট - ছোট্ট সব সনালী স্বপ্নের জাল বুনতো শুরু করলো সে। কিন্তু নিয়তি ন্যঃ বাধ্যতে ------- এমন ...

স্মল বিজনেস আইডিয়া পর্ব-১

স্মল বিজনেস আইডিয়া পর্ব-১ মাএ ৩০০০.০০(তিন) হাজার 💰 টাকা পুঁজি নিয়ে ঝুঁকি বিহীন লাভজনক একটি ব্যবসা। নিজের মনে আত্ম বিশ্বাস আর প্ররিশ্রম করার মানসিকতা থাকলে। মাএ তিন হাজার 💰 টাকা পুঁজি নিয়ে আপনি শুরু করতে পারেন। ঝুঁকি বিহীন লাভজনক একটি নিজের স্বাধীন ব্যবসা। *ব্যবসাটি হলো ঔষধ দেওয়া খামের ব্যবসা* আপনারা যখন মেডিক্যাল সপ বা ঔষধের দোকানে  ওষুধ কেনেন তখন দেখে থাকবেন ঔষধ দোকানদার আপনাকে( ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল) ওষুধ একটি সাদা কাগজের ঠোঙ্গা বা খামে ভরে সেই ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল ওষুধ আপনার হাতে ধরিয়ে দেন। আজকের বিজনেস আইডিয়াটি হলো এই ওষুধ দেওয়া খামের ব্যবসা। এই ওষুধ দেওয়া খামের ব্যবসাটি আপনি দুই ভাবে করতে পারেন। ১। এই ওষুধ দেওয়া খাম পাইকারি বাজার থেকে কিনে। ২। এই ওষুধ দেওয়া খাম নিজে বাড়িতে বসে তৈরী করে। যদি আপনি পাইকারি বাজার থেকে এই খাম কিনে ব্যবসা করতে করতে👇  তাহলে কলকাতা বড়বাজার অঞ্চলে ওল্ড চিনে বাজারে এই খাম গুলি পাইকারি দামে কিনতে পারবেন। ওল্ড চিনেবাজার হলো কলকাতা বড়বাজার অঞ্চলে ট্রিপল পট্টির ঠিক উল্টো দিকে। কলকাতা বড়বাজারে ট্রিপলপট্টি গিয়ে কাউকে জিজ্ঞেস করলে আপনাকে ...

ভিগো বউদি

আজকের গল্প -----ভিগো বউদি রচনা--------সমীর✍️ -------------------------------------------------------------------------------- সপ্তাহের আর ৬দিনের মতো , সেদিনও ‌সকালে ঠিক সময়ে ঘুম থেকে উঠেছিলাম ,‌  বাড়িতে চা খেয়ে ‌, বাজারের ব্যাগ হাতে নিয়ে , বাজারে গিয়েছিলাম । বাজারে গিয়ে প্রথম টের পেলাম , সপ্তাহের অন্যান্য ‌দিনের তুলনায় আজকের দিনটা ‌একটু অন্যরকম । প্রথম টের পেলাম , প্রতিদিনের মত ‌ বাজারে যার কাছে ‌ মাছ কিনি , তার কাছে মাছ কিনতে গিয়ে। আমাকে দেখেই সে আনন্দে গদগদ হয়ে ‌বলে‌ ---- দাদা  , আজকে ইলিশ মাছ নিয়ে যান বাড়িতে ‌---- বউদিকে আজকে ইলিশ মাছ ‌ খাওয়ান। আমি বললাম আরে না-----রে ভাই-----  আমি‌ তো  ছোট খাটো  ‌কম্পানীতে‌ , সামান্য ‌ বেতনে‌ চাকুরী করি । এই মাঙ্গার বাজারে ইলিশ কেনার  মত , আমার এত পয়সা ‌নেই ভাই ----- মাছ বিক্রেতা  ভাইটি  বলে , আরে  ছাড়ুন তো ‌ ‌দাদা এসব কথা , আজ আপনেকে কেনা দামেই দিয়ে দেবো। কেন আজ হঠাৎ কেনা দামেই মাছ দিয়ে দেব--, পচা না কি ? আরে দাদা না -না , মাছ একেবারে টাটকা । আসলে আজকে বউদির জন্য দিলাম।‌ বউদি ...